#সাবজেক্ট_রিভিউ
সাবজেক্ট রিভিউ :
জাপানিজ স্টাডিজ,
সোশাল সাইন্স ফ্যাকাল্টি,
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় |
প্রাচ্যের অক্সফোর্ড ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সব ইউনিটের পরীক্ষা মোটামুটি শেষ, রেজাল্টও বেড়িয়ে গেছে| বিভাগ পরিবর্তনের পরীক্ষার্থীদের অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ধারণা থাকেনা সাবজেক্টগুলো সম্পর্কে| বৈচিত্র্যপূর্ণ ডিপার্টমেন্টে ঢাবি ভরপুর, আজ আলোচনা করব আমার ডিপার্টমেন্ট নিয়ে| সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ডিপার্টমেন্ট অব জাপানিজ স্টাডিজ : কি কেন কিভাবে?
★ BSS Hon's in Japanese Studies:
জাপান, বাংলাদেশের উন্নয়নসহযোগী অন্যতম প্রধান দেশ, স্বাধীনতার পর থেকে দেশটির সাথে বাংলাদেশের সম্পর্ক হৃদ্যতাপূর্ণ ও বন্ধুত্বের| জাপান তার অর্থনৈতিক উত্থানের জন্য, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ক্ষেত্রে অসামান্য সাফল্য, অনন্য সংস্কৃতি, দীর্ঘস্থায়ী ইতিহাসের জন্য বিশ্বে অনুকরণীয় ও প্রশংসনীয়| অর্থনৈতিক সুপার পাওয়ার হিসেবে জাপানের দ্রুত রূপান্তরের পেছনের কারণগুলোর কারণে সারাবিশ্বে জাপানিজ অর্থনৈতিক মডেল বেশ বিখ্যাত|
বিশ্বের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে এরিয়া স্টাডিজ প্রোগ্রাম হিসেবে "জাপানিজ স্টাডিজ" বেশ জনপ্রিয় বিভাগ, বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়সহ খোদ অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি অনার্স ইন জাপানিজ স্টাডিজ কোর্স প্রোভাইড করে| এরই সুবাদে বাংলাদেশে প্রথমবার এরিয়া স্টাডিজ ডিপার্টমেন্ট হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে Department of Japanese Studies | ২০১৭ সালের ১১ জুলাই গণমানুষের অর্থনীতিবিদ প্রফেসর ড. আবুল বারাকাত স্যারের হাত ধরে যাত্রা শুরু করে এই ডিপার্টমেন্ট| বর্তমানে ডিপার্টমেন্টটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ( ১১ তলা )|
★★চলো জেনে নেই কি কি পড়ানো হয়?
Department of Japanese Studies ২ টি কোর্স অফার করে-
১. অনার্স প্রোগ্রাম: ৪ বছর ( সেমিস্টার সিস্টেম )
২. মাস্টার্স প্রোগ্রাম: ১-১.৫ বছর ( ২টি সেমিস্টার )
জাপানিজ স্টাডিজ নাম শুনলেই প্রথম মাথায় আসে এখানে শুধুমাত্র জাপানিজ ভাষা পড়ানো হয়! আমরা শুধু জাপানিজ পড়ি,জাপানিজ খাই,জাপানিজ গিলি!! ব্যাপারটা মোটেই সেরকম নয়! যেকোনো এরিয়া স্টাডিজ ডিপার্টমেন্টের মতো ডিপার্টমেন্ট অব জাপানিজ স্টাডিজ হলো একটি Multidisciplinary Department- এখানে সিমেস্টারে ৪ টি কোর্সের শুধুমাত্র ১ টি জাপানি ভাষার কোর্স ও বাকিগুলো অন্যান্য কোর্সকোর্স| যা যা শেখানো হয়-
1. Principles of Economics
2. Principles of Sociology
3. Principles of Poticial Science
4. Statistics
5. Bangladesh Studies
6. Japanese History and Civilization
7. Modernisation and Economic Development
8. Business Management and communication
9. Government and Politics of Japan and Bangladesh
10. ICT : Japan and Bangladesh
11. Sculptural art and architecture of Japan and Bangladesh
12. Japanese Media
13. International Affairs : Japan and Bangladesh
14. Japan and Bangladesh Relations
15. Popular Culture in Contemporary japan
16. Issues of conservation and reservation : Bangladesh and Japan
17. Environmental issues and concern : Japan and Bangladesh
18. Cooperative Literature studies: Bangladesh and Japan
19. Trade policy of Japan
20. Japan and China: Rivals and partners
21. Education and socialization
22. Food culture of Japan
23. Tourism in Japan
24. Social science research Methodology ইত্যাদি
বুঝতেই পারছো, জাপানিজ স্টাডিজ হলো সেই ডিপার্টমেন্ট চার বছর পরে জাপান সম্পর্কে সম্যক জ্ঞান অর্জন সম্ভব হবে, পাশাপাশি বাংলাদেশ- জাপান কূটনীতি ও সম্পর্ক নিয়েও জ্ঞানার্জন সম্ভব হবে| এখানকার কোর্স প্লান বিভিন্ন খাতের, কোনো নির্দিষ্ট সীমায় আবদ্ধ নয়, একটি দেশকে পরিপূর্ণ ভাবে জানতে যা অপরিহার্য ! পাশাপাশি তিনবছর ম্যান্ডেটরি জাপানিজ ল্যাংগুয়েজ কোর্স তো আছেই..তাইতো অনার্স প্রোগ্রাম শেষে তুমি হবে একজন " জাপানোলজিস্ট "|
★ স্কলারশিপ সুবিধা:
১. MEXT Scholarship : MEXT স্কলারশিপ হলো জাপান সরকার প্রদত্ত সবচেয়ে প্রেসটিজিয়াস স্কলারশিপ | এই স্কলারশিপ প্রাপ্ত ছাত্রের টিউশন ফি, যাতায়াত, আবাসন ও অন্যান্য খরচ কর্তৃপক্ষ বহন করে| এছাড়াও MEXT স্কলারশিপ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীকে মাসিক দেড় লক্ষ ইয়েন আর্থিক প্রণোদনা প্রদান করা হয় যা বাংলাদেশী টাকায় সোয়ালক্ষ টাকা| এই স্কলারশিপ পাওয়ার জন্য যেখানে অন্যান্য শিক্ষার্থীরা হাজারে হাজারে প্রতিযোগিতা করে সেখানে Department of Japanese Studies, Dhaka University র জন্য ১ টি MEXT স্কলারশিপ বরাদ্দ| প্রতিবছর ন্যূনতম একজন শিক্ষার্থী এই MEXT স্কলারশিপ পাবে| সম্প্রতি ২০২২ সালে ডিপার্টমেন্ট থেকে শুধুমাত্র একজন নয় বরং ৪ জন এই MEXT স্কলারশিপ পেয়েছে| অর্জনকারীদের ডিপার্টমেন্টে পড়াশোনার প্রতি আনুগত্য ও জাপানিজ ভাষাসহ অন্যান্য দক্ষতার দরুণ এটি সম্ভব হয়েছে|
২. Exchange Program সিস্টেমের মাধ্যমে " Japan Foundation" এর অর্থায়নে প্রতিবছর প্রতিব্যাচ থেকে ৩-৪ জন শিক্ষার্থী জাপানের বিভিন্ন স্বনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন কোর্সে পড়ার সুযোগ পায়|
৩. প্রতিবছর Hokkaido University , Shimane University এর মতো স্বনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোও স্বল্পমেয়াদী কিছু স্কলারশিপ ডিপার্টমেন্টকে প্রদান করে থাকে|
৪. Mitsubishi Corporation Scholarship: ২০২২ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ডিপার্টমেন্ট অব জাপানিজ স্টাডিজের হাত ধরে চালু হয় মিতসুবিশি কর্পোরেশন স্কলারশিপ | এ বৃত্তিতে প্রতিবছর ডিপার্টমেন্টের তিনজন শিক্ষার্থী মোট ৭,৮০,০০০ টাকা পায় ( প্রতিজন ২,৬০,০০০ টাকা ) !
৫. এছাড়াও প্রতিবছর অন্যান্য স্কলারশিপের মাধ্যমে বেশকিছু শিক্ষার্থী জাপানের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে মাস্টার্স করার সুযোগ পায়| মেধাবী শিক্ষার্থীরা আবুল বারাকাত পিস এন্ড প্রোগ্রেস ফাউন্ডেশন , রোটারি ক্লাব ও নিজস্ব ডিজেএস স্কলারশিপ পেয়ে থাকে|
★ কেমন এই ডিপার্টমেন্ট ?
** সম্প্রতি উদ্বোধন হয়েছে ডিপার্টমেন্ট অব জাপানিজ স্টাডিজের "কাজুকো ভুঁইয়া ল্যাংগুয়েজ ক্লাব" | ল্যাংগুয়েজ ক্লাবটি অত্যাধুনিক সুবিধাসম্পন্ন একটি পরিপূর্ণ ল্যাব|
** ডিপার্টমেন্টের নিজস্ব কম্পিউটার ল্যাব রয়েছে, যেখানে শিক্ষার্থীরা কম্পিউটার এক্সেস করতে পারে|
** রয়েছে ডিপার্টমেন্টের সেমিনার লাইব্রেরি , কোর্স ও কোর্সের বাইরের প্রয়োজনীয় বই কিনতে ও নির্দিষ্ট মেয়াদে লাইব্রেরি থেকে নিতে পারে|
** কম্ফোরটেবল এসি ও মাল্টিমিডিয়া সমৃদ্ধ ক্লাসরুম
** সর্বোপরি ফ্রেন্ডলি ডিপার্টমেন্টের ফ্যাকাল্টি মেম্বারস ও সিনিয়রস| শিক্ষক শিক্ষার্থীদের কোঅপারেশনের দরুণ এই ডিপার্টমেন্টের সবাই নিজেদের DJS Family বলে| ডিপার্টমেন্টের কর্মচারী সেনপাইরাও যেকোনো ব্যাপারে যথেষ্ট হেল্পফুল|
** কো কারিকুলার একটিভিটিজ ও ক্লাবস: ডিপার্টমেন্টের নিজস্ব ডিবেটিং ক্লাব, ইংলিশ ফোরাম, বুক ক্লাব, স্পোর্টস ক্লাব| প্রতিবছর ডিপার্টমেন্ট থেকে জার্নাল, ম্যাগাজিন বের হয় যাতে শিক্ষক শিক্ষার্থীদের সবার অংশগ্রহণ থাকে| বিশেষ দিবসকে কেন্দ্র করে বের হয় বিশেষ ম্যাগাজিন যেমন সম্প্রতি সরস্বতীপূজা উপলক্ষে বের হওয়া ম্যাগাজিন- ঋচা!
** ডিপার্টমেন্ট অব জাপানিজ স্টাডিজ সময়ে সময়ে বিভিন্ন কনফারেন্স ও ইন্টারন্যাশনাল সেমিনার আয়োজন করে যেগুলো শিক্ষার্থীদের জন্য খুবই হেল্পফুল| যেমন- ২০২২ এর ১৮-১৯ মার্চ সিনেট ভবনে অনুষ্ঠিত International Hybrid- Conference on : Post Covid Japan.
★★ ক্যারিয়ার :
বাংলাদেশের একটিমাত্র বিশ্ববিদ্যালয়েই এই সাবজেক্ট পড়ানো হয়| সুতরাং, স্বভাবতই প্রতিযোগিতা কম ও সম্ভাবনা বেশি| যেসব ক্ষেত্রে চাকরির সুযোগ রয়েছে-
১. জাপানিজ ফার্ম ও কোম্পানি: বাংলাদেশে বর্তমানে JICA, JETRO, JBCCI, SUZUCI, JTI, JTCCL সহ ৩০০ টির অধিক জাপানিজ ফার্ম, কোম্পানি ও প্রোজেক্ট রয়েছে| গ্র্যাজুয়েশন শেষে এসব কোম্পানীতে ইন্টার্নশীপের পাশাপাশি অগ্রাধিকার ভিত্তিতে চাকরির সুযোগ রয়েছে|
২. জাপান দূতাবাসে চাকরি : জাপানোলজিস্টদের জাপান দূতাবাসে চাকরির সুযোগ ও সম্ভাবনা ব্যাপক !
৩. দোভাষী : যেহেতু ৩ বছর ১ টি করে ল্যাংগুয়েজ কোর্স ম্যান্ডেটরি তাই এই ডিপার্টমেন্টের শিক্ষার্থীরা জাপান অধ্যয়নের পাশাপাশি ভাষাতেও দক্ষ| দোভাষী হিসেবে বিভিন্ন ফার্ম, প্রজেক্ট ও ট্যুরিজম সেক্টরে চাকরির সুযোগ রয়েছে|
৪. N.G.O : দেশের বাইরে কাজ করা বিভিন্ন জাপানিজ এনজিওতে বিভিন্ন দেশ থেকে আসা জাপানোলজিস্টদের বিশেষ চাহিদা|
** এসব ছাড়াও বাকিসব ডিপার্টমেন্টের শিক্ষার্থীদের মতোই ব্যাংক, বিসিএসসহ অন্যান্য দেশীয় সরকারি ও বেসরকারী চাকরির সুযোগ খোলা রয়েছেই|
★ ছাত্রাবস্থায় ক্যারিয়ার প্রোগ্রেস:
১. ইন্টার্নশিপ: বিভিন্ন জাপানিজ কোম্পানিতে ছাত্রাবস্থাতেই ডিপার্টমেন্টের শিক্ষার্থীদের পেইড ইন্টারনশিপ প্রোভাইড করে! যেমন সম্প্রতি- ২০২২ সালে CMSS, ১০০ র উপর দেশে বিস্তৃত একটি প্রসিদ্ধ জাপানিজ কোম্পানী ডিপার্টমেন্ট অব জাপানিজ স্টাডিজের ৯ জন শিক্ষার্থীকে হ্যান্ডসাম স্যালারিতে ইন্টারনশিপ প্রোভাইড করে, যার মাঝে 2nd year এর শিক্ষার্থীও ছিলেন! এমন সুযোগ অন্য ডিপার্টমেন্টে নেই!
২. ভলেন্টিয়ার হিসেবে কাজ: ডিপার্টমেন্টের নিজস্ব ও জাপান ফাউন্ডেশন, জাপান অ্যাম্বাসির বিভিন্ন ইভেন্টে ডিপার্টমেন্ট থেকে ভলেন্টিয়ারশিপ আহ্বান করে| অনেক ইভেন্টে অভিজ্ঞতার পাশাপাশি পেমেন্টেরও ব্যবস্থা থাকে| ব্যক্তিগতভাবে, ২০২২ সালে ন্যাশনাল মিউজিয়ামে হওয়া Embassy of Japan এর কিমোনো প্রদর্শনীতে আমি ভলেন্টিয়ার ছিলাম| জাপানিজ কালচার সম্পর্কে অভিজ্ঞতা ও দায়িত্ববোধের পাশাপাশি Embassy একটি ভালো অনারিয়াম প্রোভাইড করে|
** এছাড়াও শিক্ষার্থী অবস্থাতেই দোভাষী হিসেবে কাজ করে ও অন্যান্য সবার মতো টিউশনি করিয়ে অর্থ উপার্জনের সুযোগ তো থাকছেই|
★স্নাতকত্তোর পড়াশোনা ও গবেষণার সু্যোগঃ
১. MSS (Masters of Social Science)
২. M.Phil. (Masters of Philosophy)
৩. Ph.D. (Doctor of Philosophy)
৪. MJS (Masters of Japanese Studies)
পাশাপাশি এই ডিপার্টমেন্টে পড়ে সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের অন্যান্য বিষয়েও মাস্টার্স করা যাবে।
★পরীক্ষার পদ্ধতি :
** সেমিস্টার সিস্টেম। একেক সেমিস্টার এর সময়ব্যাপ্তি ৬ মাস ( তবে কোভিডের কারণে যে গ্যাপ হয়ে তা পূরণে ৪-সাড়ে ৪ মাস) । বছরে দুটি সেমিস্টার। প্রত্যেক সেমিস্টারে ১টি করে মিডটার্ম , ১/২ টি কুইজ/ক্লাস টেস্ট, অ্যাসাইনমেন্ট, প্রেজেন্টেশন আর সবশেষে সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষা হয়।
** প্রতিটি কোর্সে পড়াশোনা মাল্টিমিডিয়ায় করানো হয়, কোর্স নোটস এন্ড ইকুয়িপমেন্টস কোর্স টিচারস প্রোভাইড করেন|
** কোর্স রিলেটেড বিভিন্ন ইভেন্ট অর্গানাইজ করা হয়| যেমন - সম্প্রতি ১ম বর্ষের শিক্ষার্থীদের Japanese History and Civilization কোর্সের সুবিধার্থে Meet The Legend নামে স্পেশাল সেশন অর্গানাইজ করা হয়| প্রতিবছর Architecure কোর্সে প্রত্নতত্ত্বের স্থানগুলো ভ্রমণ ও Business Management কোর্সে জাপানিজ ফার্ম পরিদর্শন করানো হয় যাতে শিক্ষার্থীরা সম্যক ব্যবহারিক ধারণাও পেতে পারে|
★ ★ Japanese Studies কি IML এর অন্তর্ভুক্ত?
অনেকে Department of Japanese Studies আর Japanese Language and Culture কে গুলিয়ে ফেলে| কারণ তথ্য না থাকা ও বিভ্রান্তিকর তথ্য থাকা| বিষয়টা ক্লিয়ার করি-
** Japanese studies ( DJS) হলো বাংলাদেশের প্রথম এরিয়া স্টাডিজ রিলেটেড অনার্স মাস্টার্স প্রোগ্রাম যেটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের Faculty of Social Science এর আওতাভূক্ত! এর কোর্স কারিকুলার আমরা এতক্ষণ আলোচনা করলাম| অনার্স শেষে শিক্ষার্থীরা BSS Hon's in Japanese Studies ডিগ্রি পায়|
** অন্যদিকে Japanese Language and Culture (JLC) হলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের " IML " বা আধুনিক ভাষা ইনিস্টিউটের একটি ভাষা রিলেটেড অনার্স প্রোগ্রাম , এখানে চাইনিজ , ফ্রেঞ্চ এসব ভাষা রিলেটেড অনার্স প্রোগ্রাম ও চালু আছে| এবং অনার্স শেষে B.A in language ডিগ্রি পায়|
সবশেষে- সিদ্ধান্ত তোমার| তথ্য যা জানানোর চেষ্টা করেছি জানাতে| তবে সবমিলিয়ে ডিপার্টমেন্ট তোমাকে তার সর্বোচ্চটাই দিবে, সেটা ধারণের যোগ্যতা অর্জনের জন্যও তোমার চেষ্টা হতে হবে সর্বোচ্চ!
© শাবিব মোঃ সাদাকাতুল বারী,
৪র্থ ব্যাচ, সেশন-২০২০-২১,
ডিপার্টমেন্ট অব জাপানিজ স্টাডিজ,
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়|
Great job man
ReplyDeleteThanks for the information vaiya
ReplyDeleteYou are most welcome.
Delete